পেশি-সংকোচন যা চলতি কথায় পেশিতে টান।পেশীতে টান ধরলে যদি ব্যথা বাড়ে তাহলে আক্রান্ত স্থানে আঙুলের চাপ দিয়ে মাসাজ করুন। এমন ভাবে মাসাজ করুন যাতে পেশী ধীরে ধীরে নরম হয়। ধীরে ধীরে তা ঠিক হয়ে গেলে স্ট্রেচিং করুন। কোমরে ক্র্যাম্প হলে হাঁটাহাঁটি করলে তা কমে যায়।
যতক্ষণ না ব্যথা কমে ততক্ষণ হটব্যাগে সেঁক দিন। তারপর বরফের আইস ব্যাগে। তবে ঠাণ্ডা-গরম লাগিয়ে ফেলবেন না! লক্ষ্য রাখতে হবে কীসে আরাম পাচ্ছেন তার দিকে। সেই অনুযায়ী সেঁক নিতে হবে। তবে ব্যথা সেরে গেলেও পেশীর উপর চাপ পড়ে এমন কাজ করবেন না। পেশী শিথিল করে নিতে নুন জলে সেই অংশটি খানিকক্ষণ ডুবিয়ে রাখতে পারেন। তারপর তা তুলে নিলে আরাম পেতে পারেন। বেশি যন্ত্রণা হলে সেই অংশ নিয়ে না নাড়াচারা করাই ভালো।
যদি পেশীতে টান ঘন ঘন হতে থাকে, তাহলে সকালে উঠে ঈষদুষ্ণ জলে অ্যাপেল সিডার মিশিয়ে তা পান করে নিন। অনেক সময় পটাশিয়ামের অভাবে এমনটা হয়। সেক্ষেত্রে পটাশিয়াম যুক্ত খাবার খেতে হবে। আর দিনে গ্লাস মেপে জল খেতে হবে। কারণ বলা হচ্ছে, যদি ক্র্যাম্প হতে থাকে ক্রমাগত, তাহলে তা অনেক সময় শরীরে ডিহাইড্রেশনের ফলে হয়।