মুম্বাই উপকূলে একটি প্রমোদতরিতে মাদকসহ শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খান ধরা পড়ার পর নতুন করে বিষয়টি আলোচনায় এসেছে।
সঞ্জয় দত্তঃ একাধিক সাক্ষাৎকারে সঞ্জয় দত্ত নিজেই মাদকাসক্তির বিষয়টি স্বীকার করেন। অভিনেতা বলেন যে সেই সময় বাজারে পাওয়া যেত এমন প্রতিটি মাদকই তিনি নিয়েছেন। জীবনের সেই পর্বটাকে এ তারকা ‘৯ বছরের নরক’ বলে অভিহিত করেন। এসব থেকে পরে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
ফারদিন খানঃ ২০০১ সালে ৯ গ্রাম কোকেনসহ ধরা পড়েন ফারদিন খান। পরে তাঁকে গ্রেফতারও করা হয়। ওই বছরই একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কোর্স করে আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসেন অভিনেতা। ১১ বছর পর এখন নতুন করে চলচ্চিত্রে প্রত্যাবর্তনের জন্যও প্রস্তুত অভিনেতা।
মমতা কুলকার্নিঃ ২০১৮ সালের জুনে একটি বড় মাদকচক্রের সঙ্গে জড়িয়ে ৯০ দশকের অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির নামও আসে। সেবার থানা–পুলিশ ২০ টন ইফিড্রিন বাজেয়াপ্ত করেছিল। জানা গেছে, এ অভিযানে পুলিশ দুই হাজার কোটি টাকার মাদক বাজেয়াপ্ত করে।
আরমান কোহলিঃ ২০২১ সালের আগস্টে আরমান কোহলিকে গ্রেফতার করে এনসিবি। মুম্বাইয়ের জুহুতে তাঁর বাড়িতে অভিযান চালায় তারা। তাঁর বাসায় অল্প পরিমাণ মাদকও পাওয়া যায়। ‘জানি দুশমন’ এবং ‘প্রেম রতন ধন পাও’–এর মতো চলচ্চিত্রের জন্য পরিচিত আরমান।