তাঁর রেকর্ড প্রায় ছুঁয়ে ফেলেছিলেন রাহুল তেওটিয়া। কিন্তু পঞ্চম বল বাউন্ডারির বাইরে ফেলতে না পারায় সেই রেকর্ড আর ছোঁয়া হয়নি। তাই নিয়ে ‘স্বস্তির নিঃশ্বাস’ ফেললেন যুবরাজ সিং।

রবিবার কিংস ইলেভন পঞ্জাবের বিরুদ্ধে রান তাড়া করতে নেমে চূ়ড়ান্ত অস্বস্তিতে ছিলেন তেওটিয়া। সেখান থেকে ফিনিক্সের মতো উঠে এসে ১৮ তম ওভারে শেলডন কটরেলকে পাঁচটি ছয় মারেন রাজস্থান রয়্যালয়ের নয়া হিরো। ব্যাকওয়ার্ড স্কোয়ার লেগ, ব্যাকওয়ার্ড স্কোয়ার লেগ, লং-অফ, মিড-উইকেটের উপর দিয়ে প্রথম চারটি বল বাউন্ডারি পার হয়ে যায়। পরের বলে কোনও রান না হলেও শেষ বলে আবারও মিড উইকেটের বাউন্ডারির বাইরে কটরেলকে বল আনতে পাঠিয়ে দেন তেওটিয়া।
এদিকে, ‘জিরো’ থেকে ‘হিরো’ হয়ে ওঠার পর রীতিমতো স্বস্তি পেয়েছেন তেওটিয়া। তিনি বলেন, ‘এখন ভালো লাগছে। আমার জীবনের জঘন্যতম ২০ টা বল ছিল। আমি নেটে ভালো খেলছিলাম। তাই আমার নিজের উপর বিশ্বাস ছিল।’