পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ রয়েছে। ৪ গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে কেবলমাত্র একটি পেয়ারাতে । ১০ গুণ বেশি ভিটামিন এ রয়েছে লেবুর তুলনায়। এছাড়াও ভিটামিন বি২, ই, কে, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, কপার, আয়রন, ফসফরাস এবং পটাসিয়াম রয়েছে যা পুষ্টিগুণ কে অনেকটাই বাড়িয়ে দেয় মানব জীবনে।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে পেয়ারা
ভিটামিন এ চোখের জন্য উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন এ কর্নিয়াকে সুস্থ রাখে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পেয়ারা রাখুন।
ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করতে পেয়ারা
পেয়ারাতে লাইকোপিন, ভিটামিন সি, কোয়ারসেটিন এর মত অনেকগুলো অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা শরীরের ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি রোধ করে। এটি প্রোসটেট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
হার্ট সুস্থ রাখতে পেয়ারা
নিয়মিত পেয়ারা খেলে রক্ত চাপ ও রক্তের লিপিড কমে। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম, ভিটামিন সি রয়েছে। পটাশিয়াম নিয়মিত হৃদস্পন্দনের এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নিয়মিত ভাবে লাইকোপিন সমৃদ্ধ গোলাপি পেয়ারা খেলে কার্ডিওভাস্কুলার রোগের ঝুঁকি কমায়।
ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করতে পেয়ারা
ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন সমস্যা যেমন ব্রংকাইটিস সারিয়ে তুলতে ভূমিকা রাখে পেয়ারা। উচ্চ পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন সি থাকায় এটি শ্লেষ্মা কমিয়ে দেয়। তবে কাঁচা পেয়ারা ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করতে কার্যকর।